যে কারণে রোযা ভেঙ্গে যায় ও যায় না

La ragione per cui il digiuno non può essere rotto e sono stati fatti con l'appsati |

বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় ভাই বোন ও বন্ধুরা।

সিয়ামভঙ্গকারী সকল প্রকার বিষয় থেকে বিরত না থাকলে সিয়াম আদায় হবে না। ভাইদের একটু কষ্ট করে এই বিষয় গুলো খেয়াল রাখতে হবে তা হলো : -পানাহার ও যৌনাচার , সময়ের আগে ও পরে পানাহার করলে , ভুল সংবাদে সাহরী খাওয়া , ভুল সংবাদে ইফতার করা , রোযার কথা ভুলে পানাহার করলে , ভুলে খাওয়া শুরুর পর মুখে অবশিষ্ট খাদ্য খেয়ে ফেললে , নাকে বা পায়খানার রাস্তায় ঔষধ প্রবিষ্ট করানো , কানে পানি দেয়া , বিড়ি, সিগারেট এবং হুক্কা পান করা , দাঁতে আটকে থাকা খাদ্যবস্তু গলায় প্রবেশ করলে , দাঁতের রক্ত গলায় চলে গেলে , পান তামাক ও গুল ব্যবহার , কুলি করার সময় গলায় পানি চলে গেলে , অখাদ্য বস্তু খেয়ে ফেললে , রোযা অবস্থায় যৌন কামনা চরিতার্থ করা , সহবাস ব্যতীত অন্য উপায়ে বীর্যপাত হলে , রোযা অবস্থায় ইনহিলার ব্যবহার করা , ইনজেকশ বা স্যালাইন গ্রহণ , রক্ত দেয়া বা নেয়া , চোখে ঔষধ বা সুরমা দেয়া , রোযা অবস্থায় মা বাচ্চাকে দুধ পান করানো , রোযা অবস্থায় তরকারীর লবণ চাটা , থু-থু বা গলার শ্লেস্মা গিলে ফেলা , কুলি করার পর থু-থু গিলা , রোযা অবস্থায় স্নো-ক্রিম,পাউডার ও লোশন ব্যবহার করা , আতর ব্যবহার , মিসওয়াক করা , ইতিকাফ , বমি করা , নাইট প্রেসার হলে , যাদের জন্য রোযা না রাখার অনুমতি রয়েছে , রুগ্ন অবস্থায় রোযা , বয়োবৃদ্ধদের রোযার পরিবর্তে ফেদিয়া দেয়া , সফরের নিয়তের সাথে সাথে রোযা ভাঙ্গা যাবে না , রোযার দিনে মহিলাদের করণীয় , গড়গড়া করা , সেহরী ও ইফতার , কাফফারা ও ফেদিয়া , রমযানে করণীয় কিছু আমল , বর্জনীয় কাজ এসব বিষয়ে বলা হয়েছে ....এই আপ্প্সটিতে ডাউনলোড করে বিস্তারিত পড়ুন |

আশাকরি আপনার মূল্যবান কমেন্টস ও রেটিং দিয়ে আমাদের উৎসাহিত করবেন।